ঘরের মাঠে সিলেটের শুরুটা চমৎকার
ঘরের মাঠে সিলেটের শুরুটা চমৎকার
মেহেদি মারুফকে ফেরালেন নাসির, মড়কের শুরু ঢাকার। ছবি শামসুল হক।টসে
জিতে ফিল্ডিং নিয়েই ঢাকা ডায়নামাইটসকে চেপে ধরলেন সিলেট সিক্সারসের
অধিনায়ক নাসির হোসেন। প্রথম ওভারটা নিজেই করেছেন, ফেরান ঢাকার ওপেনার
মেহেদী মারুফকে। নেতৃত্বে আলো ছড়িয়ে উজ্জীবিত করেছেন নিজের দলকে। কে জানে
হয়তো গোটা শহরকেই। সিলেট ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার
লিগের (বিপিএল) পঞ্চম আসরের শুরুর ম্যাচেই ব্যাটিং-পরীক্ষা দিতে হয়েছে
তারকাসমৃদ্ধ ঢাকা ডায়নামাইটসকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে তাদের সংগ্রহ ৭ উইকেটে
১৩৬। খুব আশাপ্রদ কিছু নয়।
স্বাগতিক দলের বোলিং নৈপুণ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে ঢাকা ডায়নামাইটস। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে কুমার সাঙ্গাকারা আর এভিন লুইসই যা একটু প্রতিরোধ গড়েছিলেন। ৫৪ রানের জুটি গড়ে নাসির হোসেনের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন লুইস; আউট হয়েছেন ২৬ রানে। দুই ওভার পর বল হাতে নিয়ে পথের কাঁটা হয়ে থাকা সাঙ্গাকে ৩২ রানেই থামিয়েছেন লিয়াম প্লাঙ্কেট। ঢাকার দুঃখ আরও বাড়াতেই যেন বাই রান নিতে গিয়ে সাকিবের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হয়ে ফেরেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
কোনো কিছুই আসলে মনমতো হয়নি সাকিবদের। কাইরন পোলার্ডের সঙ্গে সাকিবের ২২ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু আবুল হাসানকে তুলে মারতে গিয়ে হাত থেকে ব্যাট ছুটে যায় পোলার্ডের; বাউন্ডারিতে ক্যাচ ধরেছেন সেই নাসিরই। এরপর বাউন্ডারি বের করতে গিয়ে সাব্বিরের ক্যাচ হয়ে ফিরেছেন হয়েছেন জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, করেছেন ২৩ রান।
ইনিংসে সিলেটের সেরা বোলার অধিনায়ক নাসির। ৪ ওভার বোলিং করে ২১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন। পাওয়ার প্লেতে বোলিং করেও দিয়েছেন ১৪টি ডট বল। একই বোলিং পরিসংখ্যান প্লাঙ্কেটের। তাঁর ডট বল ১০ টি। ২ উইকেট নিয়েছেন আবুল হাসানও। পুরো ইনিংসে মাত্র এক ডজন বাউন্ডারি (৮টি চার, ৪টি ছয়) হজম করেছে নাসির-বাহিনী।
ঢাকার ১৩৬ রানের জবাবটা শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দারুণভাবেই দিচ্ছে সিলেট। ৮ ওভার যেতে না যেতেই বিনা উইকেটে ৭২ রান তুলে ফেলেছেন তারা। উপুল থারাঙ্গা ২৮ আর আন্দ্রে ফ্লেচার ২৮ রানে অপরাজিত।
স্বাগতিক দলের বোলিং নৈপুণ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে ঢাকা ডায়নামাইটস। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে কুমার সাঙ্গাকারা আর এভিন লুইসই যা একটু প্রতিরোধ গড়েছিলেন। ৫৪ রানের জুটি গড়ে নাসির হোসেনের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন লুইস; আউট হয়েছেন ২৬ রানে। দুই ওভার পর বল হাতে নিয়ে পথের কাঁটা হয়ে থাকা সাঙ্গাকে ৩২ রানেই থামিয়েছেন লিয়াম প্লাঙ্কেট। ঢাকার দুঃখ আরও বাড়াতেই যেন বাই রান নিতে গিয়ে সাকিবের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হয়ে ফেরেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
কোনো কিছুই আসলে মনমতো হয়নি সাকিবদের। কাইরন পোলার্ডের সঙ্গে সাকিবের ২২ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু আবুল হাসানকে তুলে মারতে গিয়ে হাত থেকে ব্যাট ছুটে যায় পোলার্ডের; বাউন্ডারিতে ক্যাচ ধরেছেন সেই নাসিরই। এরপর বাউন্ডারি বের করতে গিয়ে সাব্বিরের ক্যাচ হয়ে ফিরেছেন হয়েছেন জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, করেছেন ২৩ রান।
ইনিংসে সিলেটের সেরা বোলার অধিনায়ক নাসির। ৪ ওভার বোলিং করে ২১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন। পাওয়ার প্লেতে বোলিং করেও দিয়েছেন ১৪টি ডট বল। একই বোলিং পরিসংখ্যান প্লাঙ্কেটের। তাঁর ডট বল ১০ টি। ২ উইকেট নিয়েছেন আবুল হাসানও। পুরো ইনিংসে মাত্র এক ডজন বাউন্ডারি (৮টি চার, ৪টি ছয়) হজম করেছে নাসির-বাহিনী।
ঢাকার ১৩৬ রানের জবাবটা শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দারুণভাবেই দিচ্ছে সিলেট। ৮ ওভার যেতে না যেতেই বিনা উইকেটে ৭২ রান তুলে ফেলেছেন তারা। উপুল থারাঙ্গা ২৮ আর আন্দ্রে ফ্লেচার ২৮ রানে অপরাজিত।
No comments